Radio D | জার্মান শিখুন | Deutsche Welle cover logo

পাঠ ২২ – নিখোঁজ সার্ফার

15m · Radio D | জার্মান শিখুন | Deutsche Welle · 21 Oct 10:43

ফিলিপ আর পাউলা হাঙরের চিহ্ণ খুঁজে বার করতে গিয়ে এক অদ্ভুত ঘটনা আবিষ্কার করে: বন্দরের অববাহিকায় সার্ফার ছাড়া একটা সার্ফবোর্ড৷ তাছাড়া খবরের কাগজের একটা বিভ্রান্তিকর প্রবন্ধও তাদের কৌতূহল উদ্রেক করে৷ লোকজনের ভিড়ের একটু বাইরে গিয়ে দুই সাংবাদিক তদন্ত করে দেখছে হাঙরের ঘটনাটা আসলে কি৷ তারা যখন একটা ভাঙা সার্ফবোর্ড দেখতে পেল তখন সাঙ্ঘাতিক কোনও দুর্ঘটনার কথা ভেবে ভয় পেল৷ তারপর তারা হামবুর্গের এক খবরের কাগজে হাঙরের একটা ছবি দেখতে পেল৷ দুই সাংবাদিক সহকর্মী লাউরা আর পাউল-এর চোখে মুখে ভয়ের ছাপ৷ এই সবকিছুর মাঝে সংযোগটা কোথায়? আজকের কাহিনি থেকে আমরা সর্বনাম "sie" এবং "er" শিখব৷ এই সর্বনাম দুটি পুংলিঙ্গ এবং স্ত্রীলিঙ্গ আর্টিকেলের মতই - যা আমরা গত অনুষ্ঠানে দেখেছি – বিশেষ্যের স্থানে বসে৷

The episode পাঠ ২২ – নিখোঁজ সার্ফার from the podcast Radio D | জার্মান শিখুন | Deutsche Welle has a duration of 15:00. It was first published 21 Oct 10:43. The cover art and the content belong to their respective owners.

More episodes from Radio D | জার্মান শিখুন | Deutsche Welle

পাঠ ২৬ – আইহানের বিদায় সম্বর্ধনা

রেডিও ডি’র অফিসে দু: খের এক খবর৷ আইহান বিদায় জানাচ্ছে৷ ও চলে যাচ্ছে তুরস্কে৷ যদিও সহকর্মীরা ওকে না জানিয়ে একটা ফেয়ারওয়েল পার্টির ব্যবস্থা করেছে তা সত্ত্বেও ফুর্তির মেজাজ আসছে না৷ পাউলা সকালে অফিসে এসে ঢুকল একেবারে পার্টির আয়োজনের মধ্যে৷ কিন্তু পার্টির উপলক্ষটা ওর একেবারেই ভাল লাগছে না৷ আইহান রেডিও ডি’র কাজ ছেড়ে দিচ্ছে তুরস্কে গিয়ে ওর বাবাকে সাহায্য করার জন্য৷ বিদায় উপলক্ষে ভাষণ দেওয়া হচ্ছে৷ রয়েছে আইহানের জন্য একটা উপহারও, যে উপহার ওর বান্ধবী অয়লালিয়ার কথা মনে করিয়ে দেবে৷ ফেয়ারওয়েল পার্টির সম্মানার্থে আমাদের অধ্যাপক আজ আর ব্যাকরণ নিয়ে বেশি কিছু বলবেন না৷ শুধু কিছু সমাসবদ্ধ বিশেষ্যের কথা একটু বলবেন৷

পাঠ ২৫ – জাহাজগুলোকে অভ্যর্থনা

সাংবাদিকরা চেষ্টা করছে "getürkt" কথাটার গভীরে যেতে৷ এবং তার জন্য তারা গেছে ভিন্ন ধরণের এক বন্দরে যেখানে প্রতিটি জাহাজকে বিশেষভাবে অভ্যর্থনা জানানো হয়৷Willkomm-Höft বন্দরে সব জাহাজকে – যে দেশের পতাকা জাহাজে উড়ছে সেই অনুযায়ী তাদের জাতীয় সংগীত বাজিয়ে অভ্যর্থনা জানানো হয়৷ পাউলা আর ফিলিপ তাদের বেতার নাটকে এই ঐতিহ্যের উৎস সন্ধান করছে৷ "getürkt" কথাটারও একটা সম্ভাব্য ব্যাখ্যাও এর সঙ্গে জড়িত৷ আইহান বার্লিনের অফিসে বসে পেঁচা সম্পর্কে লেখা একটা বই পড়ে সময় কাটাচ্ছে৷ অয়লালিয়া যেহেতু পড়তে পারে না আইহান তাকে পড়ে শোনাচ্ছে৷আজকের কাহিনিতেও ক্রিয়ার উপসর্গ নিয়ে আলোচনা হবে৷ উপসর্গের সাহায্যে কীভাবে ক্রিয়ার অর্থ বদলে যায়?

পাঠ ২৪ – সম্পাদকের ডেস্ক

পেঁচা অয়লালিয়া পাউলা আর ফিলিপকে ঠিক পথে নিয়ে যেতে সাহায্য করছে৷ ওরা আবিষ্কার করল যে এই ঘটনায় সংবাদপত্র Hamburger Zeitung-এর হাত আছে৷ আর ফিলিপের একটা মন্তব্যে পাউলা খুব রেগে গেল৷ পাউলা, ফিলিপ আর অয়লালিয়া আবিষ্কার করল যে HAMBURGER ZEITUNG পত্রিকা বন্দর অববাহিকায় হাঙর দেখার গল্পটা বানিয়েছে যাতে তাদের কাগজ বেশি বিক্রি হয়৷ পরে বিশেষ একটি শব্দের ব্যবহার নিয়ে পাউলা আর ফিলিপের মধ্যে ঝগড়া বাধে৷ ফিলিপ আশা করছে, Willkömm-Höft বন্দরে পাউলাকে নিয়ে যাওয়ার আমন্ত্রণ জানালে হয়ত ওর রাগ কমবে৷ ফিলিপ যদি ওর শব্দচয়নের ব্যাপারে আর একটু বেশি মনোযোগ দিত তাহলে হয়ত পাউলা ওর ওপর রাগ করত না৷ ক্রিয়ার উপসর্গের ক্ষেত্রেও অর্থের সূক্ষ তারতম্য ঘটে৷ কোনও কোনও উপসর্গ ক্রিয়ার অর্থ সুনির্দিষ্ট করে৷ খেয়াল রাখতে হবে যে সমাপিকা ক্রিয়ায় কোনও কোনও উপসর্গ ক্রিয়ার থেকে বিচ্ছিন্ন৷

পাঠ ২৩ – হাঙরের পাখনা

পাউলা আর ফিলিপ হাঙরের রহস্যটা ভেদ করল এবং সেটা করতে গিয়ে আর একটা জোচ্চুরির ঘটনা ফাঁস হয়ে গেল৷ এই নাটকের যে কি প্রয়োজন ছিল সেটা ওরা প্রথমে বুঝতে পারে নি৷ পেঁচা অয়লালিয়ার কাছ থেকে অপ্রত্যাশিত সাহায্য পাওয়া গেছে৷ নিখোঁজ সার্ফার-এর খোঁজ করতে গিয়ে পাউলা আর ফিলিপ এক ডুবুরির দেখা পায় এবং তাতে হাঙরের রহস্য উন্মোচনের একটা সূত্র পায়৷ ডুবুরির পিঠে হাঙরের মত পাখনা৷ সেটাই অর্ধেক হামবুর্গবাসীকে ভয় পাইয়ে দিয়েছে৷ কিন্তু এটা করার কারণ কি? অয়লালিয়া ইতিমধ্যে হামবুর্গে চলে এসেছে৷ ও এ ব্যাপারে সাহায্য করতে পারবে৷একটা কিছু ও আবিষ্কারও করেছে৷ অয়লালিয়া যে সূত্রটি পেয়েছে তাতে পাউলা আর ফিলিপের সাহায্য হবে৷ পুরাঘটিত কাল সম্পর্কে বলারও এটা এক দারুণ সুযোগ৷ ক্রিয়ার কালবোধক কৃদন্ত রূপ -এর দিকে বিশেষ মনোযোগ দিন৷

পাঠ ২২ – নিখোঁজ সার্ফার

ফিলিপ আর পাউলা হাঙরের চিহ্ণ খুঁজে বার করতে গিয়ে এক অদ্ভুত ঘটনা আবিষ্কার করে: বন্দরের অববাহিকায় সার্ফার ছাড়া একটা সার্ফবোর্ড৷ তাছাড়া খবরের কাগজের একটা বিভ্রান্তিকর প্রবন্ধও তাদের কৌতূহল উদ্রেক করে৷ লোকজনের ভিড়ের একটু বাইরে গিয়ে দুই সাংবাদিক তদন্ত করে দেখছে হাঙরের ঘটনাটা আসলে কি৷ তারা যখন একটা ভাঙা সার্ফবোর্ড দেখতে পেল তখন সাঙ্ঘাতিক কোনও দুর্ঘটনার কথা ভেবে ভয় পেল৷ তারপর তারা হামবুর্গের এক খবরের কাগজে হাঙরের একটা ছবি দেখতে পেল৷ দুই সাংবাদিক সহকর্মী লাউরা আর পাউল-এর চোখে মুখে ভয়ের ছাপ৷ এই সবকিছুর মাঝে সংযোগটা কোথায়? আজকের কাহিনি থেকে আমরা সর্বনাম "sie" এবং "er" শিখব৷ এই সর্বনাম দুটি পুংলিঙ্গ এবং স্ত্রীলিঙ্গ আর্টিকেলের মতই - যা আমরা গত অনুষ্ঠানে দেখেছি – বিশেষ্যের স্থানে বসে৷

Every Podcast » Radio D | জার্মান শিখুন | Deutsche Welle » পাঠ ২২ – নিখোঁজ সার্ফার